বাংলাদেশের বেসরকারি ব্যাংক গুলোর মধ্যে একটি
জনপ্রিয় ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড । ইস্টার্ন ব্যাংক একটি সর্বোবৃহত বাণিজ্যিক ব্যাংক । ইস্টার্ন
ব্যাংক সকল প্রকার ব্যাংঙ্কিং কার্যাবলী পরিচালনা
করে এছাড়া সকল প্রকার কার্ড পরিসেবা প্রদান করে।
এই ব্যাংকের রয়েছে সর্বাধিক কার্ড ব্যাংঙ্কিং সুবিধা।
কার্ড ব্যাংঙ্কিং হল , আপনি কোনো একাউন্ট না করে
কার্ড এর মাধ্যমে লেনদেন পরিচালনা করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে প্রিপেইড কার্ড নিতে হবে।
ইবিএল কার্ড ব্যাবহার করে একাউন্ট
না করে কার্ডের মাধ্যমে আপনি লেনদেন সম্পন্ন
করতে পারবেন । প্রিপেইড কার্ড দেশে এবং
দেশের বাহিরে ব্যাবহার করা যায় । দেশের বাহিরে
ব্যাবহার করার জন্য ইবিএল প্রিপেইড কার্ড টি
ডলার এনর্ডোসমেন্ট করিয়ে নিতে হবে ।
ইবিএল প্রিপেইড কার্ড :
ব্যাক্তির সুবিধা এবং টপ সিকিউরিটির কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন রকম প্রিপেইড কার্ড
ব্যাবস্থা রেখেছে ইবিএল । ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ রয়েছে ৫ ধরনের পিপেইড কার্ড।
ইবিএল এ্যাকোয়া কার্ড
ইবিএল লাইফস্টাইল কার্ড
ইবিএল পেওরোল প্রিপেইড কার্ড
ইবিএল ডিনার ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল প্রিপেইড কার্ড
ইবিএল হজ ভিসা কার্ড
এই ৫ টি প্রিপেইড কার্ডের মধ্যে আপনি যেকোনো
ব্রান্ডের একটি প্রিপেইড কার্ড নিতে পারবেন ।
আপনি ইতিমধ্যে যদি যেকোনো একটি কার্ড
ব্যাবহার করেন তাহলে আপনি পুনরায় কার্ড নিতে
পারবেন না ।
আপনি ইবিএল INSTA একাউন্ট করে ও ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড নিতে পারবেন ।
EBL Aqua Card ( ইবিএল অ্যাকওয়া কার্ড )
ইএমভি চিপ যুক্ত প্রিপেইড কার্ড , এটি একটি সুরক্ষিত কার্ড । Ebl aqua Card টি আপনি যে
কোনো ইস্টার্ন ব্যাংক এর শাখা থেকে নিতে পারবেন । এজন্য আপনাকে এ কোনো অ্যাকাউন্ট করতে হবে না । যখনই প্রয়োজন হবে আপনি Aqua Card এ টাকা লোড করতে পারবেন।
বাংকে গিয়ে Instant কার্ড নিতে পারবেন এবং
আপনি আপনার নামে কার্ড বানিয়ে নিতে পারবেন
যেটায় আপনার নাম লেখা থাকবে । কোন কার্ড
টি নেবেন , আপনি কার্ড ডিভিশন কর্তার সাথে কথা
বলুন । আপনার নাম লেখা কার্ড নিতে গেলে
সম্ভব ত ৭/ ১০ কার্য দিবস সময় লাগবে । ঢাকার
মধ্যে হলে সর্বোচ্চ ৩ কার্য দিবস সময় লাগে।
Aqua Card নিতে হলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট :
* সম্পূর্ণ Aqua কার্ড এর আবেদন ফর্ম
* ভোটার আইডি কার্ড অথবা পাসপোর্ট
* আবেদন কারীর সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ১ কপি ছবি
* আন্তর্জাতিক লেনদেন এর জন্য আপনার পাসপোর্ট থাকা বাধ্যতামূলক
বিশেষ দ্রষ্টব্য : " ব্যাংক চাইলে আপনাকে অতিরিক্ত নথি দেখাতে হবে " ।
Aqua Card এর বৈশিষ্ট্য :
# কোনো একাউন্ট ছাড়াই লেনদেন ।
# দ্বৈত মুদ্রায় Aqua কার্ড ব্যাবহার করার সুবিধা ।
# আন্তর্জাতিক এবং স্থানীয় মুদ্রায় অনলাইন
এ কেনাকাটা করার সুবিধা ।
# দেশ জুরে শতাধিক ব্রান্ডের পন্য কেনাকাটায়
বিশেষ ছাড় ।
# বৃহত্তম মাস্টারকার্ড এটিএম নেটওয়ার্ক ব্যাবহার করার সুবিধা ।
# বাংলাদেশের যে কোনো Ebl Atm থেকে
কোনো চার্য ছাড়াই লেনদেন ।
# সারাবিশ্ব জুড়ে দোকান, হোটেল বা রেস্তরায়
Aqua Card ব্যাবহার এর সুবিধা।
# অনলাইন এ বিল প্রদান।
# Ebl Aqua card ব্যাবহার করে Ebl স্কাই
ব্যাংঙ্কিং অ্যাপ এর মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট বা Ebl Aqua কার্ডে ফান্ড ট্রান্সফার সুবিধা বিনামূল্য ।
# প্রতিটি লেনদেন এর জন্য আপনার কার্ড
সংযুক্ত মোবাইল ফোনে এস এম এস এবং
ইমেইল নোটিফিকেশন প্রদান করে।
# কার্ডের মেয়াদ ৩ বছর
কার্ড সংগ্রহ করার ৭২ ঘন্টা পরে ই- কমার্স বা অনলাইন ট্রানজেকশন এর জন্য কল সেন্টার এ ফোন করে ই - কমার্স , অনলাইন ট্রানজেকশন
অ্যাক্টিব করে নিতে হবে ।
Aqua মাস্টারকার্ডের লিমিট সমূহ:
# পজ ট্রানজেকশন দৈনিক ৪০০০০ টাকা,
সর্বোচ্চ ৫ বার ট্রানজেকশন
# ই কমার্স ট্রানজেকশন অনলাইন ৪০০০০ টাকা, ৮ বার দৈনিক ।
# এটিএম ট্রানজেকশন ৫০০০০ টাকা, ৬ বার দৈনিক, ইন্টারন্যাশনাল ট্রানজেকশন
দৈনিক ৫০০০০ টাকার সমমান ।
# দৈনিক ১০০০০০ টাকা লোড করার সুবিধা।
# ব্যাংক বা ইবিএল ড্রপবক্সের মাধ্যমে জমার ব্যাবস্থা।
# ইবিএল অন্য একাউন্ট বা প্রিপেইড কার্ড
থেকে টাকা বা ডলার লোড করার সুবিধা ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : কল সেন্টার এ ফোন করে ৩ দিন এর
জন্য লিমিট বাড়াতে পারবেন ।
এ্যাকোয়া কার্ডের চার্জ সমূহ :
# Aqua কার্ডের জন্য ৫৭৫ টাকা এককালীন চার্জ এবং কার্ডের মেয়াদ ৩ বছর ।
# বাৎসরিক এস এম এস ফী ২৩০ টাকা
# কোনো হিডেন চার্জ নেই।
কিভাবে EBL AQUA Card এ ডলার লোড করবেন :
কল সেন্টারে ফোন করে কার্ড একটিভ করার পর আপনি যদি কার্ডে ডলার / টাকা লোড করতে চান। বাংকে গিয়ে কার্ড ডিভিশন কর্তার সাথে কথা বলুন এবং আপনার পাসপোর্ট এ ডলার এনডোসমেন্ট করিয়ে নিন ।
বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সার্কভুক্ত দেশে
সর্বোচ্চ ৫০০০ USD এবং নন সার্ক দেশগুলোতে
৭০০০০ USD এনর্ডোসমেন্ট করতে পারবেন । কম করলেও পরে বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
ডলার রিচার্জ করবেন যে প্রক্রিয়ায় । জমা স্লিপে আপনি আপনার পুরো নাম লিখবেন, একাউন্ট নম্বর
এর স্থানে কিছু লিখবেন না । কার্ড নাম্বার এর স্থানে
আপনার পুরো কার্ড নম্বরটি লিখবেন । কারেন্সি র
স্থানে USD / BDT অপশন থাকবে , আপনি USD
অপশন টিক মার্ক দিবেন ।
জমা দেওয়ার সময় ক্যাশ কাউন্টার এ অফিসার এর
সাথে কথা বলে ডলার রেট সম্পর্কে জানতে পারবেন কত টাকা জমায় কত ডলার পাচ্ছেন । ডলার রেট এক
সময় এক এক রকম থাকে । ডলার রেট ৮০ টাকা
থেকে ৮৫.৫০ টাকার মধ্যে থাকে সবসময় ।
আপনি আপনার কার্ডে টাকা জমা করে কল সেন্টারে
ফোন করে একটি নির্দিষ্ট টাকা ডলার এ কনভার্ট
করে নিতে পারবেন । এটাই সবথেকে ভাল উপায়।
কার্ডে একসাথে ডলার এবং বাংলাদেশি টাকা
দুটোই রাখতে পারবেন সুবিধা মত ।
বিদেশে গিয়ে আপনি এটিএম অথবা শপিং মলে
আপনি খুব সহজেই কার্ড টি ব্যবহার করতে পারবেন ।
এটিএম এ ট্রানজেকশন চার্য ৩ ডলার প্রতি
ট্রানজেকশন । অনলাইন ট্রানজেকশন করতে বা
পেমেন্ট দিতে গেলে আপনার মোবাইল + ইমেইল OTP পাঠাবে, আপনি ইমেইল থেকে OTP সংগ্রহ
করে ট্রানজেকশন করবেন । এ জন্য দেশ ত্যাগ করার
পূর্বেই আপনি ইমেইল টি স্মার্টফোনে লগ ইন করে
রাখবেন ।
বিশেষ কথা : বিদেশে গিয়ে atm থেকে রুপি/ডলার তোলার সময় সেভিংস অপশন না সিলেক্ট করে এক্ষেত্রে ক্রেডিট অপশন বাছাই করতে হবে ।
এই কার্ডের কোনো ফ্রী স্টেটমেন্ট পাবার সুবিধা নেই
ডলার বা টাকার ব্যালেন্স জানার জন্য ব্যাবহার করুন
স্কাই ব্যাংঙ্কিং অ্যাপ, EBl DIA এজেন্ট বা হেল্পলাইন
নম্বর এ ফোন করে । হেল্পলাইন এ কথা বলার পর
মেইল এর মাধ্যমে স্টেটমেন্ট পাঠিয়ে দেবে এজন্য
আপনাকে ৫০ ৳ চার্য করা হবে BDT পার্টের জন্য
Dollar পার্টের জন্য ১ ডলার সমপরিমাণ চার্জ করা হবে।
বিশেষ সতর্কতা :
কার্ডের নম্বর , কার্ডের মেয়াদকাল , সিভিভি নম্বর
এসকল তথ্য কাউকে না জানানো, অত্যন্ত গোপনীয়
ভাবে সংরক্ষন করা উচিৎ । অনলাইন এ কেনাকাটা বা ডলার পারসেস করার সময় লক্ষ্য রাখা উচিৎ
যেন আপনার কার্ডে নাম্বার অটোমেটিক অনলাইন
এ সেভ হয়ে না যায় । অনলাইন লেনদেন এর সকল তথ্য সম্পর্কে জেনে ট্রানজেকশন করা উচিৎ ।
বাংক থেকে বা কল সেন্টার থেকে ফোন করে কখনওই আপনার কার্ড, একাউন্ট নম্বর , একাউন্ট
সংযুক্ত মোবাইল নম্বর, ইমেইল নম্বর , আপনার জন্ম তারিখ বাংক কর্তৃপক্ষ জানতে চাইবে না ।
যোগাযোগ নম্বর :
+88028332232 / 16230 ( 24/7)
ওয়েবপেইজ :
www.ebl.com.bd
ইমেইল:
info@ebl-bd.com
জনপ্রিয় ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড । ইস্টার্ন ব্যাংক একটি সর্বোবৃহত বাণিজ্যিক ব্যাংক । ইস্টার্ন
ব্যাংক সকল প্রকার ব্যাংঙ্কিং কার্যাবলী পরিচালনা
করে এছাড়া সকল প্রকার কার্ড পরিসেবা প্রদান করে।
এই ব্যাংকের রয়েছে সর্বাধিক কার্ড ব্যাংঙ্কিং সুবিধা।
ইবিএল কার্ড ব্যাংঙ্কিং সুবিধা :
কার্ড ব্যাংঙ্কিং হল , আপনি কোনো একাউন্ট না করে
কার্ড এর মাধ্যমে লেনদেন পরিচালনা করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে প্রিপেইড কার্ড নিতে হবে।
ইবিএল কার্ড ব্যাবহার করে একাউন্ট
না করে কার্ডের মাধ্যমে আপনি লেনদেন সম্পন্ন
করতে পারবেন । প্রিপেইড কার্ড দেশে এবং
দেশের বাহিরে ব্যাবহার করা যায় । দেশের বাহিরে
ব্যাবহার করার জন্য ইবিএল প্রিপেইড কার্ড টি
ডলার এনর্ডোসমেন্ট করিয়ে নিতে হবে ।
ইবিএল প্রিপেইড কার্ড :
ব্যাক্তির সুবিধা এবং টপ সিকিউরিটির কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন রকম প্রিপেইড কার্ড
ব্যাবস্থা রেখেছে ইবিএল । ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ রয়েছে ৫ ধরনের পিপেইড কার্ড।
ইবিএল এ্যাকোয়া কার্ড
ইবিএল লাইফস্টাইল কার্ড
ইবিএল পেওরোল প্রিপেইড কার্ড
ইবিএল ডিনার ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল প্রিপেইড কার্ড
ইবিএল হজ ভিসা কার্ড
এই ৫ টি প্রিপেইড কার্ডের মধ্যে আপনি যেকোনো
ব্রান্ডের একটি প্রিপেইড কার্ড নিতে পারবেন ।
আপনি ইতিমধ্যে যদি যেকোনো একটি কার্ড
ব্যাবহার করেন তাহলে আপনি পুনরায় কার্ড নিতে
পারবেন না ।
আপনি ইবিএল INSTA একাউন্ট করে ও ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড নিতে পারবেন ।
EBL Aqua Card ( ইবিএল অ্যাকওয়া কার্ড )
ইএমভি চিপ যুক্ত প্রিপেইড কার্ড , এটি একটি সুরক্ষিত কার্ড । Ebl aqua Card টি আপনি যে
কোনো ইস্টার্ন ব্যাংক এর শাখা থেকে নিতে পারবেন । এজন্য আপনাকে এ কোনো অ্যাকাউন্ট করতে হবে না । যখনই প্রয়োজন হবে আপনি Aqua Card এ টাকা লোড করতে পারবেন।
বাংকে গিয়ে Instant কার্ড নিতে পারবেন এবং
আপনি আপনার নামে কার্ড বানিয়ে নিতে পারবেন
যেটায় আপনার নাম লেখা থাকবে । কোন কার্ড
টি নেবেন , আপনি কার্ড ডিভিশন কর্তার সাথে কথা
বলুন । আপনার নাম লেখা কার্ড নিতে গেলে
সম্ভব ত ৭/ ১০ কার্য দিবস সময় লাগবে । ঢাকার
মধ্যে হলে সর্বোচ্চ ৩ কার্য দিবস সময় লাগে।
Aqua Card নিতে হলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট :
* সম্পূর্ণ Aqua কার্ড এর আবেদন ফর্ম
* ভোটার আইডি কার্ড অথবা পাসপোর্ট
* আবেদন কারীর সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ১ কপি ছবি
* আন্তর্জাতিক লেনদেন এর জন্য আপনার পাসপোর্ট থাকা বাধ্যতামূলক
বিশেষ দ্রষ্টব্য : " ব্যাংক চাইলে আপনাকে অতিরিক্ত নথি দেখাতে হবে " ।
Aqua Card এর বৈশিষ্ট্য :
# কোনো একাউন্ট ছাড়াই লেনদেন ।
# দ্বৈত মুদ্রায় Aqua কার্ড ব্যাবহার করার সুবিধা ।
# আন্তর্জাতিক এবং স্থানীয় মুদ্রায় অনলাইন
এ কেনাকাটা করার সুবিধা ।
# দেশ জুরে শতাধিক ব্রান্ডের পন্য কেনাকাটায়
বিশেষ ছাড় ।
# বৃহত্তম মাস্টারকার্ড এটিএম নেটওয়ার্ক ব্যাবহার করার সুবিধা ।
# বাংলাদেশের যে কোনো Ebl Atm থেকে
কোনো চার্য ছাড়াই লেনদেন ।
# সারাবিশ্ব জুড়ে দোকান, হোটেল বা রেস্তরায়
Aqua Card ব্যাবহার এর সুবিধা।
# অনলাইন এ বিল প্রদান।
# Ebl Aqua card ব্যাবহার করে Ebl স্কাই
ব্যাংঙ্কিং অ্যাপ এর মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট বা Ebl Aqua কার্ডে ফান্ড ট্রান্সফার সুবিধা বিনামূল্য ।
# প্রতিটি লেনদেন এর জন্য আপনার কার্ড
সংযুক্ত মোবাইল ফোনে এস এম এস এবং
ইমেইল নোটিফিকেশন প্রদান করে।
# কার্ডের মেয়াদ ৩ বছর
কার্ড সংগ্রহ করার ৭২ ঘন্টা পরে ই- কমার্স বা অনলাইন ট্রানজেকশন এর জন্য কল সেন্টার এ ফোন করে ই - কমার্স , অনলাইন ট্রানজেকশন
অ্যাক্টিব করে নিতে হবে ।
Aqua মাস্টারকার্ডের লিমিট সমূহ:
# পজ ট্রানজেকশন দৈনিক ৪০০০০ টাকা,
সর্বোচ্চ ৫ বার ট্রানজেকশন
# ই কমার্স ট্রানজেকশন অনলাইন ৪০০০০ টাকা, ৮ বার দৈনিক ।
# এটিএম ট্রানজেকশন ৫০০০০ টাকা, ৬ বার দৈনিক, ইন্টারন্যাশনাল ট্রানজেকশন
দৈনিক ৫০০০০ টাকার সমমান ।
# দৈনিক ১০০০০০ টাকা লোড করার সুবিধা।
# ব্যাংক বা ইবিএল ড্রপবক্সের মাধ্যমে জমার ব্যাবস্থা।
# ইবিএল অন্য একাউন্ট বা প্রিপেইড কার্ড
থেকে টাকা বা ডলার লোড করার সুবিধা ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : কল সেন্টার এ ফোন করে ৩ দিন এর
জন্য লিমিট বাড়াতে পারবেন ।
এ্যাকোয়া কার্ডের চার্জ সমূহ :
# Aqua কার্ডের জন্য ৫৭৫ টাকা এককালীন চার্জ এবং কার্ডের মেয়াদ ৩ বছর ।
# বাৎসরিক এস এম এস ফী ২৩০ টাকা
# কোনো হিডেন চার্জ নেই।
কিভাবে EBL AQUA Card এ ডলার লোড করবেন :
কল সেন্টারে ফোন করে কার্ড একটিভ করার পর আপনি যদি কার্ডে ডলার / টাকা লোড করতে চান। বাংকে গিয়ে কার্ড ডিভিশন কর্তার সাথে কথা বলুন এবং আপনার পাসপোর্ট এ ডলার এনডোসমেন্ট করিয়ে নিন ।
বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সার্কভুক্ত দেশে
সর্বোচ্চ ৫০০০ USD এবং নন সার্ক দেশগুলোতে
৭০০০০ USD এনর্ডোসমেন্ট করতে পারবেন । কম করলেও পরে বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
ডলার রিচার্জ করবেন যে প্রক্রিয়ায় । জমা স্লিপে আপনি আপনার পুরো নাম লিখবেন, একাউন্ট নম্বর
এর স্থানে কিছু লিখবেন না । কার্ড নাম্বার এর স্থানে
আপনার পুরো কার্ড নম্বরটি লিখবেন । কারেন্সি র
স্থানে USD / BDT অপশন থাকবে , আপনি USD
অপশন টিক মার্ক দিবেন ।
জমা দেওয়ার সময় ক্যাশ কাউন্টার এ অফিসার এর
সাথে কথা বলে ডলার রেট সম্পর্কে জানতে পারবেন কত টাকা জমায় কত ডলার পাচ্ছেন । ডলার রেট এক
সময় এক এক রকম থাকে । ডলার রেট ৮০ টাকা
থেকে ৮৫.৫০ টাকার মধ্যে থাকে সবসময় ।
আপনি আপনার কার্ডে টাকা জমা করে কল সেন্টারে
ফোন করে একটি নির্দিষ্ট টাকা ডলার এ কনভার্ট
করে নিতে পারবেন । এটাই সবথেকে ভাল উপায়।
কার্ডে একসাথে ডলার এবং বাংলাদেশি টাকা
দুটোই রাখতে পারবেন সুবিধা মত ।
বিদেশে গিয়ে আপনি এটিএম অথবা শপিং মলে
আপনি খুব সহজেই কার্ড টি ব্যবহার করতে পারবেন ।
এটিএম এ ট্রানজেকশন চার্য ৩ ডলার প্রতি
ট্রানজেকশন । অনলাইন ট্রানজেকশন করতে বা
পেমেন্ট দিতে গেলে আপনার মোবাইল + ইমেইল OTP পাঠাবে, আপনি ইমেইল থেকে OTP সংগ্রহ
করে ট্রানজেকশন করবেন । এ জন্য দেশ ত্যাগ করার
পূর্বেই আপনি ইমেইল টি স্মার্টফোনে লগ ইন করে
রাখবেন ।
বিশেষ কথা : বিদেশে গিয়ে atm থেকে রুপি/ডলার তোলার সময় সেভিংস অপশন না সিলেক্ট করে এক্ষেত্রে ক্রেডিট অপশন বাছাই করতে হবে ।
এই কার্ডের কোনো ফ্রী স্টেটমেন্ট পাবার সুবিধা নেই
ডলার বা টাকার ব্যালেন্স জানার জন্য ব্যাবহার করুন
স্কাই ব্যাংঙ্কিং অ্যাপ, EBl DIA এজেন্ট বা হেল্পলাইন
নম্বর এ ফোন করে । হেল্পলাইন এ কথা বলার পর
মেইল এর মাধ্যমে স্টেটমেন্ট পাঠিয়ে দেবে এজন্য
আপনাকে ৫০ ৳ চার্য করা হবে BDT পার্টের জন্য
Dollar পার্টের জন্য ১ ডলার সমপরিমাণ চার্জ করা হবে।
বিশেষ সতর্কতা :
কার্ডের নম্বর , কার্ডের মেয়াদকাল , সিভিভি নম্বর
এসকল তথ্য কাউকে না জানানো, অত্যন্ত গোপনীয়
ভাবে সংরক্ষন করা উচিৎ । অনলাইন এ কেনাকাটা বা ডলার পারসেস করার সময় লক্ষ্য রাখা উচিৎ
যেন আপনার কার্ডে নাম্বার অটোমেটিক অনলাইন
এ সেভ হয়ে না যায় । অনলাইন লেনদেন এর সকল তথ্য সম্পর্কে জেনে ট্রানজেকশন করা উচিৎ ।
বাংক থেকে বা কল সেন্টার থেকে ফোন করে কখনওই আপনার কার্ড, একাউন্ট নম্বর , একাউন্ট
সংযুক্ত মোবাইল নম্বর, ইমেইল নম্বর , আপনার জন্ম তারিখ বাংক কর্তৃপক্ষ জানতে চাইবে না ।
যোগাযোগ নম্বর :
+88028332232 / 16230 ( 24/7)
ওয়েবপেইজ :
www.ebl.com.bd
ইমেইল:
info@ebl-bd.com
0 Comments
if any doubs , please let me know